লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে সরকারী খাল থেকে বালু উত্তোলনের ধুম পড়েছে। এলাকাবাসী জানায়, চর কাদিরা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডে ওয়াপদা বেড়ী সংলগ্ন পুরান বেড়ীর মাথার খাল কেটে বালু উত্তোলন করে লক্ষ লক্ষ টাকা বানিয়ে নিয়েছে এলাকার এক শ্রেণীর ক্ষমতাধারী লোক। ক্ষমতার দাপটে কেউ কিছু বলতে পারছে না এবং বললে শুনে না। এখান থেকে বালু তুলে উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় ওয়াপদার বেড়ী, পোল কালভাট, ব্রিজ নির্মাণে ব্রিক ফিল্ড এবং রাস্তা ঘাটের অবকাঠামোর সংস্কার করেন, গত দু’বছর ধরে প্রতিদিনই বালু তুলে বিক্রি করছে।
এদিকে ছাকায়েত উল্যাহ, এনায়েত উল্যাহ, আজিজ মাস্টার, খাজা আহম্মদ মাস্টার, আলম এর বাড়ী বর্তমানে চরম হুমকির মুখে। যে কোন সময় এসব বাড়ী-ঘর ধ্বসে যেতে পারে। আতঙ্কে তারা দিন কাটাচ্ছে। স্থানীয় মোঃ জিন্নাহ মেম্বার বলেন, বালু উত্তোলনের ব্যাপার আমাদের জানা আছে থাকলে ও কিছু করতে পারি না। ‘আর আমনেরা পত্রিকায় উঠালে যদি কার্যকর হয় আমি এটাতে একমত’। আমি এব্যাপারে অনেক বার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বরাবরে দরখাস্ত দিয়েছি। কোন প্রতিকার হয়নি। তিনি বলেন, চেয়ারম্যান এ ব্যাপারে দেখে জেনে ও কিছু বলছেন না, আমাদের আর কি করার আছে। মেম্বার ও এলাকাবাসী জানায়, মোহাম্মদ রিয়াজ, পিতা আবু তাহের, মোঃ লেমনসহ অনেকে বালু উত্তোলনের সাথে জড়িত।
এলাকার নিঃস্ব অবহেলিত মানুষের প্রাণের দাবী এ বিষয়ে জরুরী ভিত্তিতে উধ্বর্তন কর্মকর্তাদের প্রতি সু-দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন।
এ ব্যাপারে বালু উত্তোলক মোঃ রিয়াজ হোসেনের সাথে ফোনে আলাপকালে সে বলেন, এ ধরনের খালের বালু উত্তোলনের জন্য কোন অনুমতির প্রয়োজন হয় না। আমার পেটে ক্ষিধা আছে, তাই আমি এ কাজ করি।
এদিকে ছাকায়েত উল্যাহ, এনায়েত উল্যাহ, আজিজ মাস্টার, খাজা আহম্মদ মাস্টার, আলম এর বাড়ী বর্তমানে চরম হুমকির মুখে। যে কোন সময় এসব বাড়ী-ঘর ধ্বসে যেতে পারে। আতঙ্কে তারা দিন কাটাচ্ছে। স্থানীয় মোঃ জিন্নাহ মেম্বার বলেন, বালু উত্তোলনের ব্যাপার আমাদের জানা আছে থাকলে ও কিছু করতে পারি না। ‘আর আমনেরা পত্রিকায় উঠালে যদি কার্যকর হয় আমি এটাতে একমত’। আমি এব্যাপারে অনেক বার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বরাবরে দরখাস্ত দিয়েছি। কোন প্রতিকার হয়নি। তিনি বলেন, চেয়ারম্যান এ ব্যাপারে দেখে জেনে ও কিছু বলছেন না, আমাদের আর কি করার আছে। মেম্বার ও এলাকাবাসী জানায়, মোহাম্মদ রিয়াজ, পিতা আবু তাহের, মোঃ লেমনসহ অনেকে বালু উত্তোলনের সাথে জড়িত।
এলাকার নিঃস্ব অবহেলিত মানুষের প্রাণের দাবী এ বিষয়ে জরুরী ভিত্তিতে উধ্বর্তন কর্মকর্তাদের প্রতি সু-দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন।
এ ব্যাপারে বালু উত্তোলক মোঃ রিয়াজ হোসেনের সাথে ফোনে আলাপকালে সে বলেন, এ ধরনের খালের বালু উত্তোলনের জন্য কোন অনুমতির প্রয়োজন হয় না। আমার পেটে ক্ষিধা আছে, তাই আমি এ কাজ করি।
