মোঃ নজরুল ইসলাম দিপু ঃ হিন্দু ধর্মালম্বীদের সব চেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা গত সোমবার বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। বিদায় জানানো হয়েছে দেবী দুর্গাকেও। বছরে এক বার দেবী দুর্গা তার বাবার বাড়িতে বেড়াতে আসেন। এ বছরও দেবী দুর্গা বাবার বাড়ী আগমন বার্তা চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে সবাই আনন্দ উৎসবে মেতে ওঠে। গত সোমবার অশ্র“সিক্ত চোখে দেবী দুর্গাকে আবার বিদায় জানানো হয়। ৫দিন ব্যাপি শারদিয় দুর্গা উৎসব গত বৃহস্পতিবার ষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শুরু হয়। সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী ও দশমীতে দেবির প্রতিমা বিসর্জন করা হয়।
জানা যায়, লক্ষ্মীপুর জেলার ৫টি উপজেলার ৫৯টি পূজা মন্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রত্যেকটি পুজা মণ্ডপে সরকারি দলীয় ও প্রশাসনের ব্যাপক নিরাপত্তা বহাল থাকে। পূজা শেষে দশমিতে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়ার জন্য বিকেলে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার উদ্যোগে শহরের আনন্দময়ী কালিবাড়ি, শাঁখারীপাড়া দুর্গা মন্ডপ, শ্যামসুন্দর জিউর আখড়া, সমসেরাবাদ দুর্গা মন্ডপের প্রতিমা এক যোগে দক্ষিন তেমুহনী থেকে র্যালি বের হয়। র্যালিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের নারী পুরষ উৎসবমূখর পরিবেশে নাচ, ঢাক ঢোল বাজিয়ে উল্লাস ও আনন্দ করেছিল। র্যালিটি নানা রঙ্গের সাজে নিজকে সাজিয়ে শাখাঁড়ি পাড়া মহাশশ্মান ঘাটে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়ার জন্য যায়। র্যালিটির নেতৃত্ব দেন পূজা উদযাপন পরিষদের জেলা শাখার সভাপতি এডভোকেট রতন লাল ভৌমিক, সাধারণ সম্পাদক বাবু শংকর মজুমদার, হিন্দু বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ সভাপতি জহর লাল ভৌমিক, আনন্দময়ী কালিবাড়ির সভাপতি এড. শৈবাল কান্তি সাহা, সাধারণ সম্পাদক স্বপন দেব নাথ, শাঁখারীপাড়া দুর্গা মন্ডপের সভাপতি মন্টু দত্ত, শ্যাম সুন্দর জিউড় আখড়ার মানিক সাহা, সমসেরাবাদ দুর্গা মন্ডপের সভাপতি প্রফুল্ল দেব নাথ। যুব পরিষদের জেলা কমিটির সভাপতি শিমুল সাহা, সদস্য গৌতম সাহা প্রমুখ। এরপর ব্যাপক নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে প্রায় ৫০টির মত প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, লক্ষ্মীপুর জেলার ৫টি উপজেলার ৫৯টি পূজা মন্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রত্যেকটি পুজা মণ্ডপে সরকারি দলীয় ও প্রশাসনের ব্যাপক নিরাপত্তা বহাল থাকে। পূজা শেষে দশমিতে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়ার জন্য বিকেলে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার উদ্যোগে শহরের আনন্দময়ী কালিবাড়ি, শাঁখারীপাড়া দুর্গা মন্ডপ, শ্যামসুন্দর জিউর আখড়া, সমসেরাবাদ দুর্গা মন্ডপের প্রতিমা এক যোগে দক্ষিন তেমুহনী থেকে র্যালি বের হয়। র্যালিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের নারী পুরষ উৎসবমূখর পরিবেশে নাচ, ঢাক ঢোল বাজিয়ে উল্লাস ও আনন্দ করেছিল। র্যালিটি নানা রঙ্গের সাজে নিজকে সাজিয়ে শাখাঁড়ি পাড়া মহাশশ্মান ঘাটে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়ার জন্য যায়। র্যালিটির নেতৃত্ব দেন পূজা উদযাপন পরিষদের জেলা শাখার সভাপতি এডভোকেট রতন লাল ভৌমিক, সাধারণ সম্পাদক বাবু শংকর মজুমদার, হিন্দু বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ সভাপতি জহর লাল ভৌমিক, আনন্দময়ী কালিবাড়ির সভাপতি এড. শৈবাল কান্তি সাহা, সাধারণ সম্পাদক স্বপন দেব নাথ, শাঁখারীপাড়া দুর্গা মন্ডপের সভাপতি মন্টু দত্ত, শ্যাম সুন্দর জিউড় আখড়ার মানিক সাহা, সমসেরাবাদ দুর্গা মন্ডপের সভাপতি প্রফুল্ল দেব নাথ। যুব পরিষদের জেলা কমিটির সভাপতি শিমুল সাহা, সদস্য গৌতম সাহা প্রমুখ। এরপর ব্যাপক নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে প্রায় ৫০টির মত প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়েছে।
